August 23, 2012
বাণিজ্যিকভাবে মৌমাছি পালন
বাণিজ্যিকভাবে মৌমাছি পালন : মাত্র ৭০/৮০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে বছরে আয় সম্ভব দেড় লক্ষ টাকা
মৌমাছির নামকরনে মহান আল্লাহ পাক "সুরা নাহল" নামক একটি সুরা নাযিল করেছেন। সূরা নাহলের ৬৮ ও ৬৯ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঘোষণা করেছেন-
“আপনার পালনকর্তা মৌমাছিকে আদেশ দিলেন, পর্বতগাত্রে, বৃক্ষ এবং উঁচু ডালে গৃহ তৈরি কর, এরপর সর্বপ্রকার ফুল থেকে মধু চোষণ করে নাও এবং চল স্বীয় রবের সহজ-সরল পথে। তার পেট থেকে বের হয় নানা রঙের পানীয় যাতে রয়েছে মানুষের জন্য রোগের প্রতিকার। নিশ্চয় এতে রয়েছে চিন্তাশীল লোকদের জন্য নির্দশন।”
পৃথিবীর এমন কোন দেশ নেই যেখানে মধুর কদর নেই। বিশেষ করে ইউরোপ ও আমেরিকায় শীত প্রধান অঞ্চলে মধুর চাহিদা এতই বেশি যে, প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ টন মধু আফ্রিকাসহ বেশ কয়েকটি দেশ থেকে আমদানী করেও এই চাহিদা তারা পূর্ণ করতে পারে না। তাছাড়া বেশ কিছু লিকুইট ওষুধ তৈরীতেও মধুর প্রয়োজন হয়, যার চাহিদাও সারা বছরই অপূর্ণ থাকে যায়।
August 13, 2012
ফ্রিল্যান্সিং – যেভাবে শুরু করবেন
বর্তমানে ফ্রীল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় কর্মক্ষেত্র। খুব সহজে এবং বিনা পুজিতে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। আমামদের দেশে অনেক প্রতিভা আছে, আছে অনেক সম্ভাবনা শুধু দরকার তাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা। শুধু মাত্র সঠিক তথ্য এবং দিকনির্দেশনার অভাবে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। আমার এই লেখাতে আমি চেষ্টা করব, কিভাবে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং কি? সহজ কথায় ফ্রীল্যান্সিং হল অন্য কার কাজ করে দেয়া। আমামদের দেশে ফ্রীল্যান্সিং বলতে আমরা বুঝি অন্য দেশের কাজ একটা মার্কেটপ্লেস থেকে যোগাযোগ করে, কাজ নেয়া এবং সেটা করা।
ফ্রীল্যান্সিং এর ক্ষেত্র - odesk. Elance, freelancer, আরও অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনা মুল্লে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং কাজ শুরু করতে পারেন।
ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা- ফ্রীল্যান্সিং এর অনেক সুবিধা আছে, যেমন আপনি নিজে নিজের কাজ ঠিক করতে পারছেন, নিজের পছন্দ মত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ, মার্কেট সম্পর্কে ধারনা পাবেন, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ, নিজের পরিচয় এবং কাজকে অন্যকে জানাতে পারছেন, অবশ্যই আপনি উপার্জন করছেন, আপনার দক্ষতা যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছেন, সর্বোপরি এই বিশ্বায়নের যুগে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারছেন।
১টা সার্ভিস বেইসড বিজনেস আইডিয়া
"চিকিৎসা বিষয়ক তথ্য সহায়তা, কনসালটেন্সি এবং সাপোর্ট সার্ভিস"
[দেশের বাইরে যারা চিকিৎসা করাতে যেতে চান তাদের যথাযথ হসপিটাল, ডাক্তার, মেডিসিন, থাকার ব্যবস্থা, খাওয়া দাওয়া, ট্রান্সপোর্টেশন, প্লেন টিকেট, পাসপোর্ট, ভিসা ইত্যাদি বিষয়ে সেবা প্রদান করা]
রেভিনিউ আসবেঃ
# কনসালটেন্সি ফিস
# কমিশন (হোটেল, এয়ার টিকেট এবং অন্যান্য সেক্টর থেকে)
কঠিনভাবে মেইন্টেইন করতে হবেঃ
ডাক্তার, হাসপাতাল বা ঔষধ থেকে কোনো কমিশন নেয়া যাবে না। রোগীর অভিভাবক যে হাসপাতালে যেতে চান বা যে ডাক্তারের কাছে যেতে চান, যাবেন। তাদের কোনভাবে প্রভাবিত করে অন্য কোথাও নেয়া যাবে না। আর যদি তারা না জানেন যে, কোথায় বা কার কাছে যাবেন তাহলে তাদের প্রয়োজন এবং সামর্থ অনুযায়ী সেরা সার্ভিসগুলো তাদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে, তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিবেন।
যাদের বিদেশ ঘুরাঘুরি করতে মন চায় বা ভালো লাগে তারা এই ব্যবসাটি ট্রাই করতে পারেন। সেবা, ভ্রমন ও মুনাফা সবই হবে একসাথে।
কেস স্টাডি : শারমিন রাবেয়া এর জামদানি শাড়ির প্রদর্শনী
দিন ১ : (১১.০৮.২০১২)
রাবেয়া আপু অফিস এর কাজ সেরে তাড়াতাড়ি ছুটি নিয়ে চলে এসেছেন আইডিয়াবাজ অফিসে । আপু, তানশির ভাই এবং আমি বসে প্ল্যান করে নিলাম । সবার সাথে যোগাযোগ করে করণীয় ঠিক করে নিচ্ছি। ভ্যেনু এক রকম ফাইনাল । ঠিক হল বিকালে ইফতারের পর আমরা ভেনু দেখে ফাইনাল করব ।তবে কিছু সমস্যার কারণে ভ্যেনু দেখে আসা সম্ভব হয়ে উঠেনি আজ।
দিন ২ :(১২.০৮.২০১২)
সকাল থেকে আইডিয়াবাজ অফিসে আগের দিনের প্ল্যানগুলু বাস্তবায়ন এর কাজ এ নেমে পরি আমরা (আমি এবং শারমিন আপু), বিশেষ করে বিজনেস কার্ড, একটা হালকা লোগো, ব্যানার ডিজাইন, শপিং ব্যাগ ডিজাইন ইত্যাদি ।আমাদের নতুন কিছু শাড়ি ঢাকা থেকে এসেছে । টোটাল এখন ৩২ টা । নতুনগুলো একটু উন্নত মানের আগের চেয়ে ।বিকালে ইফতারের পর আমরা ভ্যেনু দেখতে গেলাম এবং হতাশ হয়ে গেলাম বিভিন্ন কারণে
১) যে মার্কেটে ঠিক করা হয়েছে সেটিতে মানুষের আনাগোনা হাতে গুনা
২) প্লেসটা এক্কেবারে উপরের ফ্লোরে ।
৩) এখানে সবগুলু মোটামুটি অফিস টাইপস তাই ভিজিটর কম হতে পারে
জামদানি শাড়ি
বিশ্ব দরবারে স্বতন্ত্র মহিমায় সমুজ্জল অভিজাত তাঁতবস্ত্র এ জামদানি। এ শিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে এ দেশের সংস্কৃতি ও কৃষ্টি। বিশ্ব বিশ্রুত অনন্য মসলিন শাড়ির সংস্করন আধুনিক জামদানি শাড়ি। নারীর সৌন্দর্যসুধাকে বিমোহিত করে তুলতে জামদানির অপরিহার্যতা বিশেষ স্মরণীয়।
জামদানি নিয়ে উচ্চারিত হয়েছে চিরঞ্জীব পংক্তিমালা। যেখানে বন্ধুকে হাট থেকে তার প্রিয়তমা রমনী ঢাকাই জামদানি শাড়ি এনে দিতে বলছে।
তবুও ঈদকে সামনে রেখে জামদানি পল্লীতে চলছে কর্মব্যস্ততা। নাওয়া-খাওয়া ভুলে জামদানি শিল্পীরা এখন কাপড় বুনে যাচ্ছে। এবারের ঈদে তাদের চাহিদা অনেক। এবারের ঈদে প্রায় ৩০ কোটি টাকার জামদানি দেশের বিভিন্ন বিপনী বিতান ও বিদেশ যাবে বলে জামদানি তাঁতিরা জানান।
পোষাক ব্যবসা (পণ্য এবং সেবা) সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যকোষ
কি থাকবে এই ডকে ?
যারা সংশ্লিষ্ট (পোষাক) ব্যবসায় আছেন (যেমন, স্টকলট ব্যবসায়ী, শোরুম ব্যবসায়ী, ই-কমার্স ব্যবসায়ী, কারখানা মালিক, একসসরিস সরবারহকারী, স্ক্রীন প্রিন্টিং ও এমব্রয়ডারী ব্যবসায়ী, মেশিন সরবারহকারী এবং পোষাক সংক্রান্ত অন্যান্য সেবা প্রদানকারী) তাদের সাথে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য এবং ব্যবসা (পণ্য ও সেবা) সম্পর্কে পূর্ণ বিবরণ।
কি হবে বা কি লাভ ?
এতে করে গ্রুপে আলাদা করে আপনার ব্যবসা (পণ্য ও সেবা) সম্পর্কে আলাদা করে বিজ্ঞাপন দিতে হবে না। একে অপরকে সহজেই খুঁজে নিতে পারবেন। ব্যসায়িক যোগযোগ ও সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে এবং অধিকতর সহজ হবে।
[আপাতত কোনো লোগো বা ইমেজ ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। এডিট করার পূর্বে বর্তমান তথ্যগুলোর একটা ব্যাকআপ নিয়ে তারপর এডিট করবেন। সেক্ষেত্রে কোন সমস্যার কারনে তথ্য হারিয়ে বা মুছে যাবার সম্ভাবনা কম থাকবে]
বরং নিজেই হই উদ্যোক্তা
বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, সময় কিন্তু মানুষকে সব সময়ই সঠিক পথ দেখায়। সে পথকে চিনে নেওয়ার দায়িত্ব শুধু আপনার। হয়তো ভাবছেন, কী সব আবোলতাবোল কথা! সময় আবার মানুষকে পথ দেখায় কীভাবে!তাহলে বলি, চোখ-কান খুলে আপনার চারপাশে একটু তাকান। ভূরি ভূরি উদাহরণ মিলবে। এই যেমন মাহমুদুল হাসান সোহাগ। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশল বিষয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করে সময়ের দেখানো পথেই পা বাড়িয়েছেন। তাঁর মতে, ‘চাকরির পেছনে না ছুটে বরং নিজেই একটা কিছু করা এখন সময়ের দাবি।’ সেই দাবি মেটাতেই মাহমুদুল হাসান গড়ে তুলেছেন অনলাইনভিত্তিক বই বিকিকিনির প্রতিষ্ঠান ‘রকমারি ডট কম’, সেই সঙ্গে ‘অন্য রকম সফটওয়্যার’, ‘অন্য রকম সলিউশন’, ‘অন্য রকম ওয়েব সার্ভিস’, ‘অন্য রকম প্রকাশনী’, সব মিলিয়ে মাহমুদুল হাসান গড়ে তুলেছেন ‘অন্য রকম গ্রুপ’, এখন তিনি সফল একজন উদ্যোক্তা।রাজধানীর বাইরেও উদাহরণ আছে অসংখ্য। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষার্থী আরাফাত রুবেলের কথাই ধরা যাক। পড়ালেখার পাট চুকানোর পর একদিনের জন্যও চাকরি খোঁজেননি আরাফাত, বরং নিজেই কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির কাজে নেমে পড়েছেন।
সুযোগ নিজেকেই সৃষ্টি করতে হবে
টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিজ স্টোন। তাঁর জন্ম ১৯৭৪ সালের ১০ মার্চ, যুক্তরাষ্ট্রে। ১৪ মে, ২০১১ সালে ব্যবসন কলেজের সমাবর্তনে তিনি এ বক্তব্য দেন।
আজকে এখানে আসতে পেরে আমি খুব সম্মানিত বোধ করছি। গ্র্যাজুয়েটদের অনেক অভিনন্দন। তোমরা নিঃসন্দেহে বিশেষ কিছু অর্জন করেছ এবং তোমাদের যাত্রা মোটে শুরু হলো।যখন আমি ছোট্ট শিশু, তখন আমার মাকে বলেছিলাম, আমি বড় হয়ে ব্যবসনে একজন ব্যবসায়ী হতে যাব। কিছুটা অবিশ্বাস্যভাবেই আমি এখন এখানে দাঁড়িয়ে আছি তোমাদের সঙ্গে। এখানে আসার জন্য আমি আমার একান্ত নিজস্ব পথ বেছে নিয়েছিলাম।আজকে আমি তোমাদের সঙ্গে সুযোগ, সৃজনশীলতা, ব্যর্থতা ও সহানুভূতি সম্পর্কে চারটা গল্প বলব। এ গল্পগুলোর অন্তর্গত বোধ আমার ব্যবসা, আনন্দ এবং সাফল্যের দৃষ্টিভঙ্গিকে রঙিন করে তুলেছে।
সুযোগ: প্রথম গল্পের বিষয়আমার বয়স যখন ছয় থেকে দশ, তখন মা আমাকে বয় রেঞ্জার নামে একটা কর্মসূচিতে দিল। এটা বয়স্কাউটের পূর্ববর্তী পর্যায়।
August 5, 2012
কোটি টাকার আগর
সিলেটকে একসময় বলা হতো আগরের স্বর্গরাজ্য। পঞ্চাশের দশকের আগ পর্যন্ত সিলেটের আগরের ওপর নির্ভরশীল ছিল সারাবিশ্ব। দীর্ঘদিন থেকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাব, আগরকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া, জটিল রপ্তানি প্রক্রিয়া ও কারখানায় জ্বালানি সংকটের কারণে বহির্বিশ্বে সম্ভাবনাময় এ পণ্যের বাজার সংকুচিত হয়ে আসতে থাকে। তবে গত এক দশক থেকে আগর বনায়নে বন বিভাগ এগিয়ে আসায় নতুন করে সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে। সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি অনেকে ব্যক্তি উদ্যোগেও আগর বনায়ন করছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংকট দূর করা গেলে বছরে শতকোটি টাকার আগর রপ্তানি করা সম্ভব।
বনসাইয়ের গল্প
নাম পাইকাস। মনোমুঙ্কর। উচ্চতা সর্বসাকুল্যে ফুট তিনেক। তবে বয়স কিন্তু কম নয় ৪৫ বছর। এটি বনসাই, আনা হয়েছে থাইল্যান্ড থেকে। এ গাছটির মালিক বিল্লাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, এটি যত্নসহ দেশে আনতে প্রায় দুই লাখ টাকা লেগেছে। মেলায় আসা ক্রেতাদের দৃষ্টি কেড়েছে গাছটি। এর মধ্যেই এর দাম উঠেছে আড়াই লাখ টাকা। স্টলটির বিক্রেতারা আরও জানান, তারা চার লাখ টাকা দাম চাইছেন তবে সাড়ে তিন লাখ টাকা দাম উঠলে তারা এটি বিক্রি করবেন। এ ছাড়া এ স্টলে আরও বেশকিছু বনসাই রয়েছে। যার দাম ১০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা।
গ্যানোডার্মা মাশরুমের চাষ
লেখক: মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন | দৈনিক ইত্তেফাক। রবিবার, ১৭ জুন ২০১২,
গ্যানোডার্মা মাশরুম বিশ্বে অমরত্বের মাশরুম নামে পরিচিত। বিশেষ করে চীন, জাপান কোরিয়া ও মালয়েশিয়াতে হার্বাল মেডিসিন হিসেবে এর ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। ক্যান্সার, এইডস, হূদরোগের মত বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের নিয়ন্ত্রণে গ্যানোডার্মা মাশরুমের কদর রয়েছে। জাতীয় মাশরুম উন্নয়ন ও সমপ্রসারণ কেন্দ্র কর্তৃক উত্পাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন হওয়ায় ৭টি আবাদযোগ্য জাত রয়েছে যা বাংলাদেশের গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়ায় চাষ উপযোগী। বাণিজ্যিকভাবে এর চাষ শুরু হয়েছে।
গ্যানোডার্মার বীজ উত্পাদন: মাশরুমের অঙ্গজ বীজ অর্থাত্ স্পন তৈরির জন্য প্রধান উপাদান হিসেবে কাঠের গুঁড়ো, আখের ছোবরা, ভুট্টার খড় ব্যবহার করা যায়, এর সাথে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গমের ভূষি, চালের কুঁড়া, ভুট্টার গুঁড়ো প্রভৃতি ব্যবহার করা যায়।
গোবর থেকে সিএন জি
গবাদি পশুর গোবর ও মূত্র প্রক্রিয়াজাত করে এতদিন শুধু বায়োগ্যাসই উৎপাদিত হতো। এখন উৎপাদিত হচ্ছে রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস (সিএনজি), আর এটা হয়েছে সিলেট শহরতলির বালুচরে। এ কাজটি করছেন খোকন দাস নামের এক যুবক। স্থানীয় টুলটিকর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মছবি্বরের মালিকানাধীন একটি বায়োগ্যাস প্লান্টকে তিনি সিএনজি পাম্পে পরিণত করেছেন। খোকন দাসের এই বিরল উদ্ভাবনের কথা লোকমুখে প্রচার হওয়ায় দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন দেখতে আসছেন প্লান্টটি। অনেকে নিজেদের এলাকায় বায়োগ্যাস থেকে সিএনজি প্লান্ট করতে খোকন দাসের প্রযুক্তিগত পরামর্শ ও সহযোগিতা চাচ্ছেন। সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এ প্রযুক্তির প্রসার ঘটানো সম্ভব হলে দেশের সিএনজি গ্যাসের চাহিদা অনেকটা পূরণ করা সম্ভব হবে বলে মনে করেন খোকন দাস।
সাপের বিষ রপ্তানী
সাপের বাণিজ্যিক চাষ ও সাপের বিষ রফতানির ব্যাপক সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারছে না সরকার। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) রফতানি তালিকায় এ পণ্যের নাম না থাকলেও প্রতি বছর দেশি-বিদেশি চোরাচালান চক্রের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে কয়েক কোটি টাকার সাপের বিষ। ভারতসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশে সাপের বিষ পাচারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে একাধিক চক্র। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাণিজ্যিকভাবে সাপের বিষ রফতানি করে বছরে আয় করা সম্ভব প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। প্রায় দু'বছর আগে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো বিদেশে সাপের বিষ রফতানির বিষয়ে একটি কমিটি গঠন করে। কিন্তু পরে নানামুখী জটিলতায় এর কার্যক্রম আর বেশিদূর এগোতে পারেনি।
আলু বীজের উদ্ভাবকের সাথে সাক্ষাৎকার
দেশের আলু উৎপাদন পদ্ধতির বাইরে আধিক উৎপাদনশীল আলুর বীজ উদ্ভাবন করেছেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত বিভাগের অধ্যাপক ড. তুহিন শুভ্র রায়। তিনি বলছিলেন তার উদ্ভাবন ও ভবিষ্যৎ স্বপ্ন নিযে। তার সাক্ষাৎকার নিয়ে লেখা।
রফিকুল ইসলাম: স্যার মূলত আপনার গবেষণার বিষয়টি কি ছিল?
ড. তুহিন শুভ্র রায়: আসলে সনাতন পদ্ধতিতে আলু চাষের বাইরে আধিক উৎপাদনশীল একটি পদ্ধতি উদ্ভাবনই ছিল মূল বিষয়।আমরা মূলত টিউবার দিযে যে আলু চাষ করে থাকি তার উৎপাদন আশানুরূপ হয় না। অন্যদিকে কৃষকদের কাছে এটি সহজলভ্য নয়। তাদেরকে নির্ভর করতে হয় বিভিন্ন বীজ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের উপর, আবার এর গুণাগুণ নিয়েই প্রশ্ন আসে।এই সমস্যা থেকে উত্তরণ এবং আধিক উৎপাদনশীল বীজ উৎপাদনই ছিল মূল লক্ষ্য।
ভার্মি কম্পোস্ট
সাধারণ তথ্য
উদ্ভিদ ও প্রানীজ বিভিন্ন প্রকার জৈব বস্তুকে কিছু বিশেষ প্রজাতির কেঁচোর সাহায্যে কম সময়ে জমিতে প্রয়োগের উপযোগী উন্নত মানের জৈব সারে রুপান্তর করাকে ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচো সার বলে।
ভার্মি-কম্পোস্ট বা কেঁচোসার নিয়ে কাজ করেছে বহুদিন থেকেই বিভিন্ন গবেষনা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা। আবার অনেক বে-সরকারী প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে ব্র্যাক, কারিতাসসহ অনেক এনজিও ভার্মি-কম্পোস্ট তৈরিসহ বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করে বাজারজাতও করছে। কিন্তু ভার্মি-কম্পোস্ট এখনো এদেশের কৃষকের কাছে সুপরিচিত নয়।
কৃষক বাঁচিয়ে ফসল মজুদের মডেল
(এই প্রকল্পটি আমি বাস্তবায়ন করতে পারলে এ পর্যন্ত সব নেয়া উদ্যোগের চেয়ে বেশি আনন্দ পাব। তবে আমি পারার আগে কেউ একজন চুরি করে বাস্তবায়ন করে ফেললে আনন্দ কম হবে না)
এই প্রকল্পের ভাবনা বাংলাদেশের বেশিরভাগ কৃষকের নিয়ে যাদের আয় শুধুমাত্র কৃষি নির্ভর। পৈতৃক সুত্রে আল্প কিছু জমি থাকায় গেরস্থ নাম হয়েছিল। তাই অন্যের কাজ করতে পারেন না চক্ষু লজ্জায়। গিন্নি বাড়িতে ব্লাউজটা উল্টো করে পরেন তাড়াতাড়ি ছিড়ে যাবার ভয়ে। কর্তা বেশিরভাগ দিনে বাজারে যাবার সময় ব্যাগ নিতে ভুলে যান। বা নিয়ে গেলেও কোন দোকানে বসে গল্প করে সন্ধা করে বাজারে ঢোকেন।
সেই সব কৃষক জমি থেকে ফসল ঘরে তোলার আগেই উৎপাদন ব্যায় ও টুকিটাকি খরচ মিলিয়ে মোটা অঙ্কের ঋন হয়ে যান । তার পর আসে হই চই করে ফসল তোলার দিন। মাঠ থেকেই ছোটটা লাল জামার প্রতিশ্রুতি নিয়ে নেয়। বাড়ি ফিরে খেতে বসে গিন্নি মিনমিন করে গত বারের প্রতিশ্রুতি গুলো মনে করিয়ে দেন।
খরগোস ও এক্যুরিয়াম ফিস
শখে অথবা বানিজ্যিক ভিত্তিতে যে ভাবেই শুরু করতে চান না কেন "খরগোস এবং একুরিয়াম ফিস" পালন করতে চাইলে এই দু'টো কনটেন্ট পড়ে নিতে পারেন আপাদমস্তক ! এরপর মনে হয় আর কোনো থিউরিক্যাল জ্ঞানের প্রয়োজন পড়বে না। আর প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞানের জন্যে ছোট পরিসরে পরীক্ষামূলকভাবে প্রজেক্ট করা ছাড়া উপায় নেই। অতএব, যাদের এই বিষয়ে আগ্রহ আছে তারা স্ট্যাডি করার পরে পাইলট প্রকল্প শুরু করতে পারেন।
খরগোস পালনঃ
একুরিয়াম ফিস পালনঃ
বৃষ্টির পানি সংরক্ষন
ঢাকা ঘোষণায় বলা হয়েছে, বৃষ্টির পানি ধরে রেখে ব্যবহারের জনপ্রিয় করতে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা ও জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এর ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার জন্য সরকারের নীতিমালা করতে হবে। বিশেষ করে জাতীয় ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, জাতীয় গৃহায়ন নীতিমালা ও সরকারে অন্য সব সংশ্লিষ্ট নীতিমালায় এটি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বিস্তারিত লিখেছেন, তরিক রহমান।
আজ আষাঢ় মাসের ১১ তারিখ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির দেখা মিলছে নিয়মিতই। এই বৃষ্টির পানি আমাদের জন্য উপাদেয় ও পানযোগ্য (প্রথম ৫/৭ মিনিট বাদে), দেশের শহরাঞ্চলগুলোতে পানির চাহিদা মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে সরকারি ব্যবস্থা। ফলে পানি সঙ্কট মোকাবেলার জন্য বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভরতা বাড়ানো এবং বৃষ্টির পানি ধরে রেখে ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা ও এ বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরিসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে সম্প্রতি ঢাকায় দু'দিনের রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং কনভেশনের শেষ দিনে ঢাকা ঘোষণা উপস্থাপন করা হয়।
August 4, 2012
কাকঁড়া চাষ
কাঁকড়া। একেবারেই অবহেলিত এক জলজ প্রাণী। অবহেলিত এই কাঁকড়াই খুলে দিতে পারে দেশের অর্থনীতিতে সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার। কারণ বিদেশে এই কাঁকড়ার চাহিদা এখন আকাশছোঁয়া। সঠিক পরিকল্পনা নিলে এ পণ্য বদলে দিতে পারে লাখো মানুষের ভাগ্য। কাঁকড়া রপ্তানি করে এখন প্রতিবছর গড়ে আয় হচ্ছে প্রায় ৪০০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। দিন দিন যে হারে চাহিদা বাড়ছে তাতে সাদা সোনা হিসেবে পরিচিত চিংড়িকেও হার মানাতে পারে এই জলজ সম্পদ-এমনটাই মনে করছেন কাঁকড়া চাষিরা। কাঁকড়া রপ্তানি করে বছরে হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে এখন প্রয়োজন শুধু সরকারি সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা।সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যবসায়ীদের কাঁকড়া বাজারজাত করতে প্রতিমাসে পুলিশকে দিতে হয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। এ টাকা না দিলে পথেই পচে নষ্ট হয় শত শত টন কাঁকড়া। অন্যদিকে রপ্তানিকারকরাও প্রতিনিয়ত নানারকম ভোগান্তির শিকার হন। সরকারকে রাজস্ব দেওয়ার পরও হয়রানির শিকার হন তারা। রপ্তানির ছাড়পত্র নিতে গিয়ে গুনতে হচ্ছে উৎকোচ। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে কাঁকড়া মৎস্য সম্পদ হলেও এটি রপ্তানির ক্ষেত্রে ছাড়পত্র দেয় বন বিভাগ।
মানিব্যাগের কারখানা দিবেন?
পকেটে মানিব্যাগ রাখেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। শুধু টাকা রাখাই নয়, ভিজিটিং কার্ড থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় চিরকুট অনেক কিছুই মানিব্যাগে রাখা হয়। আর অনেক কাজের কাজি এই মানিব্যাগ তৈরিই হতে পারে আপনার আয়ের পথ। জানাচ্ছেন - সিদ্ধার্থ সাই
মানিব্যাগ তৈরির কারখানা দিতে চাইলে খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন হয় না। আর প্রশিক্ষণের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন নিজ এলাকার বিসিক অফিসে। এ ছাড়া জিঞ্জিরা, নাখালপাড়া, কামরাঙ্গীরচর, রায়েরবাজার, কোনাপাড়া, যাত্রাবাড়ী ও সায়েদাবাদের বাদল সরদারের গলিতে আছে বেশ কিছু কারখানা। চাইলে সেখানে যোগাযোগ করে দেখে নিতে পারেন তৈরির পদ্ধতিও। তৈরির পদ্ধতি খুব বেশি ঝামেলার না হওয়ায় দু-তিন দিন দেখে নিলেই হবে।
যেভাবে শুরু করবেন - পুঁজি কম হলে নিজে এবং বেশি হলে কর্মচারী নিয়ে শুরু করতে পারেন। এর জন্য ১০-১২ বর্গফুটের ঘর হলেই চলবে।কাঁচামালের খোঁজে যেতে হবে ঢাকার হাজারীবাগ, বংশাল ও সিদ্দিকবাজারে। এসব জায়গা থেকে চামড়াসহ অন্য সব কিছুই পাবেন।
মানিব্যাগের কারখানা করতে কী কী লাগবে - একটা চামড়া বা রেকসিন সেলাই উপযোগী মেশিন। আর লাগবে একটা প্রেশার ডাইস মেশিন। টেবিল বা পিঁড়ি, কাটিং ছুরি, কাঁচি, লাঠি, হাতুড়ি এসব যন্ত্রপাতি হলেই চলবে। আর কাঁচামালের মধ্যে লাগবে চামড়া, রেকসিন, রানার, জিপার, সুতা, পেস্টিং সলিউশন, আস্তর, বোতাম, কাপড়, নেট, পেপার ও সেলুলয়েড পেপার।
১০১ ব্যবসার ধারণা
নানান সময়ে এই গ্রুপে নানান ব্যবসা উদ্যোগের আরোচনা হয়। সেগুলোকে কম্পাইল করে একটি মাত্র ডক বানানো হচ্ছে এই ডকের উদ্দেশ্য। এখানে কেবল কয়েকলাইনে আইডিয়াটা থাকবে। বিস্তারিত অন্য কোথাও থাকবে। সবাই নিজ নিজ উদ্যোগে এই ডককে বিকশিত করতে পারবেন। যখন ১০১টি উদ্যোগের একটি আউটলাইন দাড়াবে তখন আমরা এটিকে বই আকারে প্রকাশ করবো। তো হয়ে যাক-
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : এই দলিল সবার জন্য উন্মুক্ত এবং জিএফডিএল লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশিত। যাদের আইডিয়া চুরি হয়ে যাওয়ার ভয় আচে বা যারা প্রাপাইটরি আইডিয়া নিযে থাকেন তাদের জন্য এই ডকুমেন্ট সম্ভবত যথোপযুক্ত নয়। নিজের বুদ্ধি বিবেচনা শাথায় রেখে এটিতে যুক্ত হতে হবে।
ছাগল পালন বৃত্তান্ত
ছাগল বাংলাদেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ পশুসম্পদ। ছাগল আমাদের দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। বাংলাদেশে বেকার সমস্যা ও দারিদ্র্য হ্রাস মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি ও বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে ছাগল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উল্লেখ্য যে এদেশের মোট প্রায় আড়াই কোটি ছাগলের অধিকাংশই ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের।
ছাগল পালনের সুবিধাদিঃ
* ছোট প্রাণীর খোরাক তুলনামূলকভাবে অনেক কম, পালনের জন্য অল্প জায়গা লাগে এবং মূলধনও সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের মধ্যে থাকে।
* গবাদিপশুর তুলনায় ছাগলের রোগবালাই কম।
* তুলনামূলক কম সময়ে অধিক সংখ্যক বাচ্চা পাওয়া যায়। বছরে দুইবার বাচ্চা প্রসব করে এবং প্রতিবারে গড়ে ২-৩ টি বাচ্চা হয়ে থাকে।
* দেশে ও বিদেশে ব্ল্যাক ছাগলের চামড়া, মাংস ও দুধের বিপুল চাহিদা আছে।
* ছাগলের দুধ যক্ষ্মা ও হাঁপানি রোগ প্রতিরোধক হিসাবে জনশ্রুতি রয়েছে এবং এজন্য এদের দুধের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে।
* ছাগল ভূমিহীন ক্ষুদ্র ও মাঝারী চাষীদের অতিরিক্ত আয়ের উৎস হিসাবে বিবেচিত হয়।
সম্ভাবনাময় প্রকল্প : বাণিজ্যিকভাবে কোয়েল পালন
বিভিন্ন গৃহপালিত পাখির মধ্যে কোয়েল সবচেয়ে ক্ষুদ্র প্রজাতি। কোয়েল পালনে কবুতরের মতো নির্দিষ্ট ঘর যেমন প্রয়োজন হয় না আবার মুরগির মতো ব্যাপক আকারের খামারেরও প্রয়োজন নেই। তাই কোয়েল পালন আজকাল অনেক ব্যাপক হয়ে উঠেছে।
কোয়েল পালন করার জন্য অতিরিক্ত বা বাহুল্য কোন খরচ হয় না। বাড়ির যেকোন কোণ বা আঙিনা অথবা বাড়ির ছাদ ইত্যাদি জায়গাতেও কোয়েল পালন করা যায়। এই কারণে শহরে কী গ্রামে অনেক স্থানেই কোয়েল পালন ব্যাপক ও সহজতর হয়েছে। গৃহপালিত পাখির মধ্যে ক্ষুদ্র এই পাখির আয়তনও খুব বেশি নয়। একটি মুরগি পালনের স্থানে ৮টি কোয়েল পালন করা যায়।
বিষেজ্ঞদের দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে বাংলাদেশের আবহাওয়া কোয়েল পালনের জন্য সর্বাধিক উপযোগি। এই কারণে, বিভিন্ন হাস মুরগির খামারেও ইদানিং কোয়েল পালন ব্যাপকভাবে সাড়া জাগিয়েছে। দেশের পুষ্টি মিটিয়ে ইদানিং কোয়েলের মাংস বিদেশেও রপ্তানী হচ্ছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)