সিদ্দ্বার্থ লিমন
পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের বেভারেজ ড্রিংক আছে। আমরা কয়টিরই বা নাম জানি। কিন্তু কোকাকোলার নাম শুনেনি এমন লোক হয়ত খুব কমই আছে। যুগ যুগ ধরে তুমুল জনপ্রিয়তার কারনে কোকাকোলা আজ এমন একটি ব্রান্ডে পরিণত হয়েছে যে আপ্ নি চাইলেই কোকাকোলা শব্দ টি ভুলতে পারবেননা। আমরা প্রুতিদিন হরহামেশাই কোক পান করছি কিন্তু এটির আবিষ্কার কিভাবে, ক খন ,কোথায় হয়েছিল? কে এর আবিষ্কারক? তা কি আমরা জানি? এর পিছনে একটি মজার ইতিহাস আছে। John S. Pemberton নামে এক রসায়নবিদ ১৮৮৬ সালে এক ধরনের সিরাপ আবিষ্কার করেন। তারপর তিনি এক জগ সিরাপ তার বাসা থেকে ৫-৬ হাত দূরে Jacob's Pharmacy নামে এক দোকানে নিয়ে যান।
এবং তিনি দাবি করেছিলেন যে এটি মাথা ব্যথার টনিক হিসেবে ভালোকাজ করে।
প্র্থম দিকে এটি ঠাণ্ডা পানির সাথে মিশিয়ে প্রতি গ্লাস ৫ সেন্ট করে ব্রিকি করা হত। একদিন ঐ দোকানে এক ব্যক্তি আসলো ্যার প্রুচন্ড মাথা ব্যথা ছিল এবং সে সিরাপ চাইলো। কিন্তু দুরভাগ্যক্রমে সিরাপ ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে কারবোনেটেড মিশ্রিত পানির সাথে মিশ্রিত হয় এবং এটি ঐ ব্যক্তিকে পরিবেশন করা হয়। মজার ব্যপার এই যে ঐ ব্যক্তি তা খুবই পছন্দ করলো এবং বলল , "Delicious and Refreshing. পরে , Pemberton' এর partner and bookkeeper রবিন্সন এটির নাম কোকাকোলা দিতে সাজেশ্ ন করলো। কোকাকোলা লোগোটির যে ডিজাইন টি আজকে আমরা দেখি তা কিন্তু রবিন্সনের ই করা। সেই ১৮৮৬ সাল থেকে ২০১২ –পৃথিবীর অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু লোগোটি রয়েছে ঠিক আগের মতই। প্রথম দিকে প্রতিদিন ৯ গ্লাস কোকাকোলা বিক্রি হত। প্রথম বছরে তিনি ৫০ ডলার আয় করেন কিন্তু ব্যয় হয় ৭০ ডলার। পরে তিনি তার প্যাটেন্ট টি বিক্রি করে দেন asa candler এর কাছে।মুলত কোকাকোলা জনপ্রিয় হয় তারমাধ্যমেই। কেননা পণ্য বিপণনের কৌশল তিনি ভালভাবে জানতেন। সেই ১৮৯১ সালের দিকে ক্যালেন্ডারে ,পেপারে ,নোটবুকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভোক্তাদেরকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন asa giggs candler এছাড়া তিনি কিছু বিপণন কর্মী নিয়োগ দিয়েছিলেন। যারা কিনা সাধারন মানুষের মাঝে ফৃ কুপ্ ন বণ্টন করত। আর সাধারন মানুষেরা এই ফ্রি কুপনের বিনিময়ে দোকান থেকে পেত ফ্রি কোক । আসলে এটি ছিল ভোক্তাদেরকে কোকাকোলা পানে অভ্যস্ত করার কৌশল মাত্র। এভাবেই ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা পানিয় হিসেবে কোকাকোলা গ হন ্যোগ্যতা পায় সাধারণ মানুষের মাঝে এবং পরে অনেকেই ক্রয় করে পান করতে শুরু করে। এই সেই ফ্রি কুপন । যেখানে লেখা থাকতো ---This card entitles you to one glass of free coca-cola তারপরের ঈতিহাস তো আপনাদের জানা। ২০০ টির বেশি দেশে কোকাকোলার পণ্য এখন বাজারজাত করা হচ্ছে। আমার মনে হয় পৃথিবীতে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানি আছে যাদের পণ্য কিনা ২০০ টির ও বেশি দেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। আপনি কি মনে করেন?
প্র্থম দিকে এটি ঠাণ্ডা পানির সাথে মিশিয়ে প্রতি গ্লাস ৫ সেন্ট করে ব্রিকি করা হত। একদিন ঐ দোকানে এক ব্যক্তি আসলো ্যার প্রুচন্ড মাথা ব্যথা ছিল এবং সে সিরাপ চাইলো। কিন্তু দুরভাগ্যক্রমে সিরাপ ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে কারবোনেটেড মিশ্রিত পানির সাথে মিশ্রিত হয় এবং এটি ঐ ব্যক্তিকে পরিবেশন করা হয়। মজার ব্যপার এই যে ঐ ব্যক্তি তা খুবই পছন্দ করলো এবং বলল , "Delicious and Refreshing. পরে , Pemberton' এর partner and bookkeeper রবিন্সন এটির নাম কোকাকোলা দিতে সাজেশ্ ন করলো। কোকাকোলা লোগোটির যে ডিজাইন টি আজকে আমরা দেখি তা কিন্তু রবিন্সনের ই করা। সেই ১৮৮৬ সাল থেকে ২০১২ –পৃথিবীর অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু লোগোটি রয়েছে ঠিক আগের মতই। প্রথম দিকে প্রতিদিন ৯ গ্লাস কোকাকোলা বিক্রি হত। প্রথম বছরে তিনি ৫০ ডলার আয় করেন কিন্তু ব্যয় হয় ৭০ ডলার। পরে তিনি তার প্যাটেন্ট টি বিক্রি করে দেন asa candler এর কাছে।মুলত কোকাকোলা জনপ্রিয় হয় তারমাধ্যমেই। কেননা পণ্য বিপণনের কৌশল তিনি ভালভাবে জানতেন। সেই ১৮৯১ সালের দিকে ক্যালেন্ডারে ,পেপারে ,নোটবুকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভোক্তাদেরকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন asa giggs candler এছাড়া তিনি কিছু বিপণন কর্মী নিয়োগ দিয়েছিলেন। যারা কিনা সাধারন মানুষের মাঝে ফৃ কুপ্ ন বণ্টন করত। আর সাধারন মানুষেরা এই ফ্রি কুপনের বিনিময়ে দোকান থেকে পেত ফ্রি কোক । আসলে এটি ছিল ভোক্তাদেরকে কোকাকোলা পানে অভ্যস্ত করার কৌশল মাত্র। এভাবেই ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা পানিয় হিসেবে কোকাকোলা গ হন ্যোগ্যতা পায় সাধারণ মানুষের মাঝে এবং পরে অনেকেই ক্রয় করে পান করতে শুরু করে। এই সেই ফ্রি কুপন । যেখানে লেখা থাকতো ---This card entitles you to one glass of free coca-cola তারপরের ঈতিহাস তো আপনাদের জানা। ২০০ টির বেশি দেশে কোকাকোলার পণ্য এখন বাজারজাত করা হচ্ছে। আমার মনে হয় পৃথিবীতে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানি আছে যাদের পণ্য কিনা ২০০ টির ও বেশি দেশে বাজারজাত করা হচ্ছে। আপনি কি মনে করেন?
দারুণ ইতিহাস। ধন্যবাদ এডমিন, শেয়ার করার জন্য।
ReplyDelete